ক্রমিক নং | ইতঃপূর্বে বাস্তবায়িত উদ্ভাবনী ধারণা, সহজিকৃত ও ডিজিটাইজকৃত সেবা/আইডিয়ার নাম | সেবা/আইডিয়ার সংক্ষিপ্ত বিবরণ | সেবা/আইডিয়াটি কার্যকর আছে কি-না/ না থাকলে কারণ | সেবা গ্রহীতাগণ প্রত্যাশিত ফলাফল পাচ্ছে কি-না | সেবার লিংক | মন্তব্য |
১ | ডিজিটাল সেবার মাধ্যমে দ্রুততম সময়ে বিল প্রসেসিং করার নিমিত্ত চেকলিস্ট প্রদান (সেবা সহজীকরণ ২০১৯-২০) | দ্রুততম সময়ে জ্বালানি বিল প্রসেসিং করার জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট এর একটি চেকলিস্ট প্রদান করা হয়। সকল সরবরাহকারী ও ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান বিল দাখিলের সময় উক্ত চেকলিস্ট পূরণ করে জমা দেয়। যার ফলে বিল প্রসেসিং এর ধাপ ও সময় হ্রাস করা সম্ভব হয়েছে। | হ্যাঁ, সেবাটি চালু আছে। | সেবা গ্রহীতাগণ এর সুবিধা ভোগ করছেন। | https://bit.ly/45nJBdo | সেবাটি ডিজিটাল নয় বিধায় প্রতিবেদনের লিংক দেওয়া হল। |
২ | মাস্কিং এসএমএস এর মাধ্যমে বি-আর পাওয়ারজেন লিঃ এর সকল ক্ষুদ্রবার্তা প্রেরণ (ডিজিটাল সেবা ২০২০-২১) | মাস্কিং এসএমএস এর মাধ্যমে বি-আর পাওয়ারজেন লিঃ এর সকল ক্ষুদ্রবার্তা প্রেরণ | হ্যাঁ, সেবাটি চালু আছে। | সেবা গ্রহীতাগণ এর সুবিধা ভোগ করছেন। | https://portal.adnsms.com/ | |
৩ | স্বয়ংক্রিয় ইলেকট্রনিক বার্তা প্রেরণ পদ্ধতি এবং আন্তঃবিভাগীয় তথ্য ও উপাত্ত বিনিময় সহজীকরণ (সেবা ডিজিটাইজেশন ২০২১-২২) | এসএমএস ও ই-মেইলের মাধ্যমে ঠিকাদারদের স্বয়ংক্রিয়ভাবে নির্দিষ্ট দিনে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা, Notification of Award (NOA) ইত্যাদির নোটিফিকেশন প্রেরণ করা হচ্ছে। একই সাথে ফাইল শেয়ারিং প্লাটফর্ম তৈরি করার মাধ্যমে অফিসে হার্ডকপির ব্যবহার সীমিত করা হচ্ছে। | হ্যাঁ, সেবাটি চালু আছে। | সেবা গ্রহীতাগণ এর সুবিধা ভোগ করছেন। | http://brpowergen.bizzntek.com/ | |
৪ | বাজেট মতামত গ্রহণ সহজীকরণ (সেবা সহজীকরণ ২০২০-২১) | বাজেট মতামত গ্রহণ প্রক্রিয়াতে পূর্বে ১২টি ধাপ ও ৩ দিন সময়ের প্রয়োজন ছিল। বর্তমানে সহজীকরণের পরে তা হ্রাস করে ৯টি ধাপ ও ২দিনে বাজেট মতামত গ্রহণ করা যাচ্ছে। | হ্যাঁ, সেবাটি চালু আছে। | সেবা গ্রহীতাগণ এর সুবিধা ভোগ করছেন। | https://bit.ly/46zjnpk | সেবাটি ডিজিটাল নয় বিধায় প্রতিবেদনের লিংক দেওয়া হল। |
৫ | স্বয়ংক্রিয়ভাবে কড্ডা ১৫০ মেঃ ওঃ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের সড়ক বাতিসমূহ চালু ও বন্ধকরণ (সেবা সহজীকরণ ২০২১-২২) | বিদ্যুৎ কেন্দ্রের সড়ক বাতিসমূহ পূর্বে কর্মচারীদের দ্বারা ম্যানুয়ালি অপারেট করা হত যার ফলে সকাল, সন্ধ্যা ও বৃষ্টিকালীন সময়ে যথাযথভাবে চালু/বন্ধ করা সম্ভব হত না। ফলে বিদ্যুতের অপচয় হত। স্বয়ংক্রিয়ভাবে সড়ক বাতিসমূহ চালু ও বন্ধকরণের মাধ্যমে একদিকে যেমন কর্মচারীদের কর্মঘন্টা হ্রাস হয়েছে অপরদিকে বাৎসরিক প্রায় ৭০০০ কিঃওঃ ঘন্টা বিদ্যুৎ সাশ্রয় করা সম্ভব হচ্ছে। | হ্যাঁ, সেবাটি চালু আছে। | সেবা গ্রহীতাগণ এর সুবিধা ভোগ করছেন। | https://bit.ly/46zjnpk | সেবাটি ডিজিটাল নয় বিধায় প্রতিবেদনের লিংক দেওয়া হল। |
৬ | থার্মাল ইমেজ ক্যামেরার মাধ্যমে বিদ্যুৎ কেন্দ্রের যন্ত্রপাতির রক্ষণাবেক্ষণ ব্যয় হ্রাসকরণ (উদ্ভাবনী উদ্যোগ ২০২০-২১) | থার্মাল ইমেজ ক্যামেরার মাধ্যমে বিদ্যুৎ কেন্দ্রের যন্ত্রপাতির রক্ষণাবেক্ষণ ব্যয় হ্রাসকরণ। | হ্যাঁ, সেবাটি চালু আছে। | সেবা গ্রহীতাগণ এর সুবিধা ভোগ করছেন। | https://bit.ly/3ZM5i5U | সেবাটি ডিজিটাল নয় বিধায় প্রতিবেদনের লিংক দেওয়া হল। |
৭ | সোলার ডে-টিউব লাইট স্থাপন (উদ্ভাবনী উদ্যোগ ২০২১-২২) | বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ইঞ্জিন রুম, ওয়ার্কশপ ও অন্যান্য স্থানে সূর্যের প্রাকৃতিক আলোর ব্যবহার করার মাধ্যমে বিদ্যুৎ উৎপাদন খরচ হ্রাস করা হয়েছে। টিসিভি বিশ্লেষণ অনুযায়ী সোলার ডে-টিউব লাইট স্থাপনের মাধ্যমে বাৎসরিক প্রায় ২০০০ কিঃওঃ ঘন্টা বিদ্যুৎ সাশ্রয় করা হচ্ছে। | হ্যাঁ, সেবাটি চালু আছে। | সেবা গ্রহীতাগণ এর সুবিধা ভোগ করছেন। | https://bit.ly/3ZM5i5U | সেবাটি ডিজিটাল নয় বিধায় প্রতিবেদনের লিংক দেওয়া হল। |
৮ | হাই টেম্পারেচার কুলিং ওয়াটার (HTCW) অপচয়রোধ ও কেমিক্যাল ব্যয় হ্রাসকরণ (উদ্ভাবনী উদ্যোগ ২০২২-২৩) | কড্ডা ১৫০মেঃওঃ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে স্থাপিত নয়টি ইঞ্জিনের হাই টেম্পারেচার কুলিং ওয়াটারের (HTCW) ড্রেন লাইন পরিবর্তনের মাধ্যমে ইঞ্জিনে ব্যবহৃত পানির পুনঃব্যবহার করা হয়েছে। যার ফলে বিদ্যুৎ কেন্দ্রের বাৎসরিক ৭০,০০০ টাকার (প্রায়) কেমিক্যাল ব্যয় কমানো সম্ভব হচ্ছে এবং পরিবেশ দূষণ হ্রাস করা হয়েছে। | হ্যাঁ, সেবাটি চালু আছে। | সেবা গ্রহীতাগণ এর সুবিধা ভোগ করছেন। | https://bit.ly/46zjnpk | সেবাটি ডিজিটাল নয় বিধায় প্রতিবেদনের লিংক দেওয়া হল। |
৯ |
কড্ডা ১৫০মেঃওঃ ডুয়েল ফুয়েল বিদ্যুৎ কেন্দ্রে বৃষ্টির পানির ফায়ার ফাইটিং ও অন্যান্য কাজে ব্যবহারের নিমিত্ত প্রয়োজনীয় সরঞ্জামাদি স্থাপন (উদ্ভাবনী উদ্যোগ ২০২৩-২৪) |
কড্ডা ১৫০মেঃওঃ ডুয়েল ফুয়েল বিদ্যুৎ কেন্দ্রে বৃষ্টির পানির পুনঃব্যবহারের মাধ্যমে বার্ষিক প্রায় ৭০,০০০ টাকার বিদ্যুৎ খরচ সাশ্রয় করা হয়েছে এবং ভূগর্ভস্থ পানির ব্যবহার হ্রাস করা হয়েছে। | হ্যাঁ, সেবাটি চালু আছে। | সেবা গ্রহীতাগণ এর সুবিধা ভোগ করছেন। | https://bit.ly/46zjnpk | সেবাটি ডিজিটাল নয় বিধায় প্রতিবেদনের লিংক দেওয়া হল। |